আর্টের জগতে পেইন্টের ধরন বেছে নেওয়া অনেক সময় চ্যালেঞ্জিং হয়ে দাঁড়ায়। বিশেষ করে অ্যাক্রিলিক আর অয়েল পেইন্ট নিয়ে বিভ্রান্তি বেশি। কোনটা দ্রুত কাজের জন্য ভালো? কোনটা টেকসই? কিংবা কোনটা আপনার স্টাইলের সঙ্গে মানানসই? আজ আমরা এই দুই ধরনের পেইন্টের মধ্যে মূল পার্থক্য, সুবিধা এবং সীমাবদ্ধতা নিয়ে সহজ ও বাস্তবধর্মী আলোচনা
বাংলাদেশে ঘর সাজানোর আর্টিস্টিক প্রবণতা দিন দিন বাড়ছে, যা আমাদের ঘরকে করে তোলে আরও সুন্দর ও অভিনব। এই ব্লগে আমরা তেমন কিছু হোম ডেকোর স্টোর এবং অপশনের কথা বলব, যা আপনার ঘরকে দিবে এক নতুন মাত্রা। হোম ডেকোর স্টোরস অনলাইন ডেকোর স্টোর রাঙ (Rung) – rungcrafts.com: রাঙ হল একটি অনলাইন
ক্যানভাসে আর্ট করা কেবল একটি শিল্পিক অভিব্যক্তি নয়, এটি একটি আত্মপ্রকাশের মাধ্যম যা সৃজনশীলতা এবং আর্থিক উপার্জনের অসীম সম্ভাবনা নিয়ে আসে। আজকের ডিজিটাল যুগে, ক্যানভাস আর্ট না কেবল শিল্পীদের নিজস্ব ভাবনার প্রকাশ ঘটায়, বরং এটি গ্যালারি, অনলাইন মার্কেটপ্লেস, এবং সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে তাদের শিল্পকর্ম বিক্রি এবং প্রচারের এক অনন্য পথ
শিল্পীর হাতের ময়নাতদন্তের মতো, আর্টের সরঞ্জাম তার কল্পনার বিস্তার এবং প্রকাশের মূল হাতিয়ার। এই সরঞ্জামগুলির মাধ্যমে শিল্পী তার আন্তরিক অনুভূতি, দৃষ্টিভঙ্গি, এবং সৃজনশীল চিন্তাকে ক্যানভাসে বা অন্য মাধ্যমে প্রকাশ করে থাকেন। প্রতিটি ব্রাশের আঁচড়, প্রতিটি রংয়ের ছোঁয়া, প্রতিটি লাইনের টান এক একটি ভাষা, যা বিশ্বের সাথে তার অন্তরঙ্গ কথোপকথন রচনা করে। আসুন, এই ব্লগে আমরা শিল্পীর এই সৃজনশীল যাত্রায় প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরনের আর্ট সরঞ্জামের গভীরে ডুব দেই।
রাঙ এর এই আর্টিকেলটিতে আমরা কাগজ নিয়ে আলোচনা করবো। আর্ট শুরু করার আগে আমরা প্রায়ই কাগজ সিলেকশন নিয়ে একটা সমস্যায় পড়ি। অনেক সময় ভুলও করে ফেলি। ভুল কাগজ সিলেকশনের কারনে পুরো পরিশ্রমটা বৃথা হয়ে যায়। এই আর্টিকেলটা এমন ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি যাতে অন্তত সিলি মিস্টেকগুলো আমাদের আর না
আগের পর্বে আমরা তুলির সাইজ, আকার এবং তুলির বিভিন্ন অংশ নিয়ে আলোচনা করেছিলাম। তবে আপনি কি ধরনের আর্টের জন্য কোন ধরনের তুলি নির্বাচন করবেন সেটি জানা খুবই গুরুত্বপূর্ন। আমরা এখন কিভাবে কোন তুলিটা আপনি কেন নির্বাচন করবেন সেটি আলোচনা করবো। আমরা প্রতিটা তুলির নাম, সেটির কাজ, সেটি দেখতে ঠিক কেমন,
আর্টের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন উপকরন কি? যদি ছোট একটা লিস্ট করা হয় তাহলে শুরুর দিকেই আসবে তুলি বা ব্রাশ। রাঙ এর এই আর্টিকেলটিতে তুলি বা ব্রাশের আদ্যপ্রান্ত আলোচনা করা হবে। কোন তুলি আপনি কোন কাজে সিলেক্ট করবেন , কেন করবেন, কয়টা তুলি আপনার কাছে থাকতেই হবে, তুলির বিভিন্ন অংশ, বিভিন্ন অংশের
গ্লাস পেইন্টিং নিয়ে অনেকেই অনেক সময় জানতে চান। কিভাবে করবেন, কি দিয়ে করবেন, কিভাবে শুরু করবেন ভেবে পান না। তাছাড়া অনলাইনে অনেকেই এখন বিভিন্ন জার, স্বচ্ছ কাঁচ, বারান্দা অথবা মূল ফটকের কাঁচের দরজা বা বোতলে আর্ট করে বেশ ভালো পরিমান অর্থই উপার্জন করে ফেলতে পারছেন। এই লিখাটিতে চেষ্টা করবো খুব
ছবি আঁকা অনেকেরই প্রিয় একটা শখের মধ্যে পড়ে, রং মনে হয় প্রশান্তির একটা জয়গা, কিন্তু যারা নতুন শিল্পের জগতে তারা অনেকেই বুঝতে পারেনা কোন রং কোথায় ব্যবহার করবো, কিভাবে করলে সেটা সুন্দর আর স্থায়ী হবে এতসব প্রশ্নের উত্তর না পেয়ে ছবি আঁকাটাই আর হয়ে উঠেনা, তাই আজকে আমরা এমন একটা
এই আর্টিকেলটি ফটোগ্রাফিতে মোটামুটি নতুন কিন্তু আগ্রহী এমন মানুষদের জন্য লিখার চেষ্টা করেছি। ফটোগ্রাফির জগতে একটা ছোট খাট ট্যুর দেয়ার চেষ্টা করা হবে এই ব্লগে। আশা করি, অস্পষ্ট ধারনাগুলো স্পষ্ট করে দেয়া যাবে। এছাড়া বিভিন্ন কমন প্রশ্নগুলোর উত্তরও দেয়ার চেষ্টা করেছি। এটা বলে নেয়া আবশ্যক, ফটোগ্রাফির সীমা অসীমে, এবং ক্ষেত্রবিশেষে